179_file_2022_04_10_034832_64762382.jpg

কমলা ও মাল্টার জাত:-

(ক)কমলাঃ- খাসিয়া,বারি কমলা-১,বারি কমলা-২,নাগপুরী,দার্জিলিং,ইত্যাদি । (খ)মাল্টাঃ- বারি মাল্টা-১ ওয়াশিংটন নেভেল।


জমি তৈরী ও সার প্রয়োগঃ- জমির মধ্য ৪মিঃx৪মিঃ দূরত্বে ৬০সেঃমিঃx৬০ সেঃমিঃ আকারে গর্ত তৈরী করতে হবে। প্রতি গর্তে কম্পোষ্ট বা পঁচা গোবর ১০-১৫ কেজি, টিএসপি ২০০-২৫০ গ্রাম, এমপি ১০০-২০০ গ্রাম এবং যদি মাটির পিএইচ মাত্রা ৫.৫ এর নীচে থাকে তবে গর্ত ২০০-৩০০ গ্রাম চুন মাটির সাথে মিশিয়ে গর্ত ভরাট করতে হবে। গর্ত ভরাট করার সময় লক্ষ্য রাখতে হবে যেন গর্তের মাটি একটু উঁচু থাকে। রোপণের আগে গর্তের মাটি কয়েকদিন খুলে রেখে দিলে ক্ষতিকর পোকা মাকড় থেকে অনেকটা রক্ষা পাওয়া যায়। গর্ত তৈরীর ১৫-২০ দিন পর চারা রোপণ করতে হবে। চারা রোপণের পর খাঁচা দিয়ে বেড়া দিতে হবে যাতে গরু-ছাগল, বন্য পশু থেকে রক্ষা পায়।

চারা রোপণের উপযুক্ত সময়ঃ- বর্ষার শুরুতে চারা লাগানোর উত্তম সময়। তবে মে থেকে আগষ্ট বা মধ্য বৈশাখ থেকে মধ্য ভাদ্র মাসের মধ্যে কমলার চারা লাগানো যায়।গর্তের মধ্যে ১-৩ বৎসর বয়সী চারা লাগাতে হবে। চারার গোড়ার পলিথিন খুলে ফেলে দিয়ে চারা লাগাতে হবে। চারা লাগানোর পর গোড়ার মাটি ভালভাবে চেপে হালকা সেচ দিতে হবে। কলম করা চারা লাগানোর একমাস পর সায়ন আটকানো ট্যাপ সাবধানে খুলে ফেলতে হবে। প্রতিটি গাছ একটি শক্ত কাঠি দিয়ে বেঁধে দিতে হবে এবং ঘেরা-বেড়া দিতে হবে। গাছের পর্যাপ্ত বৃদ্ধি ও ভাল ফলনের জন্য সবসময় জমি পরিস্কার বা আগাছামুক্ত রাখতে হবে। বিশেষ করে গাছের গোড়া থেকে চারদিকে এক মিটার পর্যন্ত জায়গা সবসময় আগাছামুক্ত রাখতে হবে।

চারা রোপনের পর বয়স অনুযায়ী সার প্রয়োগঃ-

গাছের বয়স ৫-১২ মাস হলে- পঁচা গোবর/ কম্পোষ্ট ১২-১৫ কেজি,ইউরিয়া ৮০-১২০ গ্রাম,টিএসপি ৮০-১২০ গ্রাম,এমওপি ৮০-১২০ গ্রাম।

গাছের বয়স ১-২ বছর হলে- পঁচা গোবর/ কম্পোষ্ট ১২-১৫ কেজি,ইউরিয়া ৮০-১২০ গ্রাম,টিএসপি ৮০-১২০ গ্রাম,এমওপি ৮০-১২০ গ্রাম।

গাছের বয়স ২-৩ বছর হলে- পঁচা গোবর/ কম্পোষ্ট ১৫-১৮ কেজি,ইউরিয়া ৩০০-৩৫০ গ্রাম,টিএসপি ২০০-২৫০ গ্রাম,এমওপি ২০০-২৫০ গ্রাম।

গাছের বয়স ৪-৫ বছর হলে- পঁচা গোবর/ কম্পোষ্ট ২০-৩০ কেজি,ইউরিয়া ৩৫০-৫০০ গ্রাম,টিএসপি ৩০০-৩৫০ গ্রাম,এমওপি ৩০০-৪০০গ্রাম।

গাছের বয়স ৬-৭ বছর হলে- পঁচা গোবর/ কম্পোষ্ট ৩৫-৫০ কেজি,ইউরিয়া ৫৫০-৬৫০ গ্রাম,টিএসপি ৪০০-৫০০ গ্রাম,এমওপি ৪৫০-৫০০গ্রাম।

গাছের বয়স ৮-৯ বছর হলে- পঁচা গোবর/ কম্পোষ্ট ৬০-৮০কেজি,ইউরিয়া ৭০০-৮০০ গ্রাম,টিএসপি ৫৫০-৮৫০ গ্রাম,এমওপি ৫৫০-৭০০ গ্রাম।

গাছের বয়স ১০ তদুর্ধ হলে- পঁচা গোবর/ কম্পোষ্ট ৯০-১০০ কেজি,ইউরিয়া ১০০০-১৫০০ গ্রাম,টিএসপি ৮৫০-১৪০০ গ্রাম,এমওপি ৭৫০-১০০০ গ্রাম।

ডাল ছাঁটাইকরণঃ- গাছের গোড়ার দিকে জল-শোষক শাখা বের হলেই কেটে ফেলতে হবে। এছাড়া গাছের ভিতরের দিকে যে সব ডাল-পালা সূর্যালোক পায়না সেসব দুর্বল ও রোগাক্রান্ত শাখা প্রশাখা নিয়মিত ছাঁটাই করে দিতে হবে। শীতকালে ছাঁটাই করার উপযুক্ত সময়। ছাঁটাই করার পর কর্তিত স্থানে বর্দো পেষ্টের প্রলেপ দিতে হবে যাতে ছত্রাক আক্রমণ করতে না পারে। ২৫০ গ্রাম তুঁতে(কপার সালফেট)ও ২৫০ গ্রাম চুন ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে বর্দোপেষ্ট তৈরী করা যায়। এ পেষ্ট তৈরির ১২ ঘণ্টার মধ্যে ব্রাশের মাধ্যমে ডালের কাটা অংশে প্রয়োগ করতে হবে।


ফল পাতলা করণঃ- কমলা গাছে প্রতি বছর প্রচুর ফল আসে। সমস্ত ফল রাখা হলে ফল ছোট ও নিন্ম মানের হয়। এজন্য প্রতি পুষ্প মঞ্জুরিতে সুস্থ্য ও সবল দেখে দুটি ফল রেখে, বাকীগুলো ছোট (মার্বেল আকৃতি) থাকা অবস্থায় ছাঁটাই করে দিতে হবে। কলমের গাছ প্রথম বা দ্বিতীয় বছর থেকে ফল দেয়া শুরু করে। গাছের ভালো বৃদ্ধির জন্য প্রথম ২ বছর ফল না রাখাই ভালো।

পানি সেচ ও পানি নিষ্কাশনঃ- চারা রোপণের পর ঝরণা দ্বারা বেশ কিছু দিন পর্যন্ত সেচ দিতে হবে। খরা এবং শীত বা রবি মৌসুমে মাটির পানি ধারণ ক্ষমতা অনুযায়ী ১-২ সপ্তাহ পর পর গাছের গোড়ায় সেচ দিতে হবে। সর্বোচ্চ ফলনের জন্য ফুল আসা ও ফলের বিকাশের সময় মাটিতে পর্যাপ্ত আর্দ্রতা থাকা আবশ্যক। সেচের পর গাছের গোড়ায় খড় বা কচুরিপানা দিয়ে মালচিং দিতে হবে। সমতল বাগানে ভাসানো পদ্ধতিতে এবং উঁচু নিচু জমিতে স্প্রে পদ্ধতিতে সেচ দেওয়া ভাল। বর্ষাকালে গাছের গোড়ায় বৃষ্টির পানি যাতে না জমে সেদিকে খেয়াল রেখে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করতে হবে।


ফুল আসাও ফল ধারণঃ- বীজ থেকে উৎপাদিত চারা গাছ লাগানোর ৪-৫ বছরের মধ্যে ফুল আসে। কিন্তু কলমের গাছে ফুল আসে ১ বৎসর পর। গাছের বয়স এবং পাতার সংখ্যা বাড়ার সাথে ফলের সংখ্যা বাড়ে এবং মান ভাল হয়। ফেব্রুয়ারী-মার্চ মাসে গাছে ফুল আসে এবং নভেম্বর-ডিসেম্বর মাসে

ফল পাকে।

ফল সংগ্রহঃ- কিছুটা হলদে রং ধারণ করলে ফল সংগ্রহ করতে হয়। ফলগুলো পরিপক্ক হওয়ার সাথে সাথে হালকা হলুদ থেকে লালচে হলুদ বর্ণ ধারণ করে এবং তৈল গ্রন্থি গুলো স্পষ্ট হয়। এ অবস্থা ফল সংগ্রহের উপযুক্ত সময়। এ অবস্থায় ফল সংগ্রহ করলে ফল বেশি মিষ্টি হয় এবং এ অবস্থার পূর্বে সংগ্রহ করলে ফল কম মিষ্টি হয়। প্রতি বছর গাছ প্রতি ৩০০-৭০০ টি ফল পাওয়া যায়। কোন কোন বয়স্ক গাছে ১০০০-১২০০টি ফলও পাওয়া যায়।


রোগের জীবাণু ও প্রতিকারঃ-

১/সাইট্রাস স্ক্যাব রোগ-বিন্দু বিন্দু অসমান উঁচু দাগ পড়ে। দাগগুলো বাদামী রং হতে হালকা গোলাপী রঙের হয়। ছোট ছোট দাগ গুলো বড় হতে থাকে। পাতা ও ফলের চামড়ার গায়ে অসংখ্য দাগ যা লেবুর সৌন্দর্য নষ্ট করে ফেলে।

প্রতিকার- ১-বাগান পরিষ্কার পরিছন্ন রাখা। ২-আক্রান্ত অংশ কেটে ফেলে বর্দোপেষ্ট লেপে দেয়া। ২৫০ গ্রাম তুঁতে (কপার সালফেট)ও ২৫০ গ্রাম চুন ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে বর্দোপেষ্ট তৈরী করা যায়। এ পেস্ট তৈরির ১২ ঘণ্টার মধ্যে ব্রাশের মাধ্যমে ডালের কাটা অংশে প্রয়োগ করতে হবে। ৩-লিফ মাইনর পোকা দমনের ব্যবস্থা করা। ৪-রোগের লক্ষণ দেখা দেয়া মাত্র ম্যানকোজেব জাতীয় ছত্রাকনাশক প্রতি লিটারে ২ গ্রাম বা প্রোপিকোনাজল প্রতি লিটার পানিতে ০.৫ মিঃ লিঃ পরিমাণ মিশিয়ে ১৫ দিন পর পর ৩-৪ বার স্প্রে করা।

২/গ্রীনিং রোগ-এই রোগের বিস্তার এতটা মারাত্মক যে সারা এশিয়াতে মূল সাইট্রাস প্রজাতি ধ্বংস করে দিতে পারে। গ্রীনিং একটি ব্যাকটেরিয়া জনিত রোগ। সাইলিডবাগ(Asian Citrus Psyllid)নামক বাহক পোকা এক গাছ থেকে অন্য গাছে এই রোগ ছড়ায়। রোগাক্রান্ত গাছ থেকে ডাল বা সায়ন নিয়ে কলম করলে বা কাটিং লাগালে এ রোগ সংক্রমিত হয়। এটি কোন বীজ বাহিত রোগ নয় এবং যন্ত্রিপাতি দ্বারা ও সংক্রমিত হয় না। সাধারণত রোগাক্রান্ত গাছের পাতা দস্তার অভাব জনিত লক্ষণের ন্যায় হলদে ভাব ধারণ করে। রোগাক্রান্ত গাছের পাতা হলুদ, শিরা দুর্বল, পাতা কিছুটা কুঁকড়ানো ও পাতা ছোট হয় এবং পাতার সংখ্যা কমে যায়। গাছের উপর থেকে নিচের দিকে মরতে থাকে ও ফলের সংখ্যা কমে যায়, অনেকটা ড্যাইব্যাক রোগের মতো মনে হয়। আক্রান্ত গাছের বৃদ্ধি কমে খাটো আকৃতি হয়ে যায়। গাছে অসময়ে ফুল এসে ঝড়ে পরে। পরিপুষ্ট ফল স্বাভাবিক সময়ের চেয়ে বেশী সময় সবুজ থাকে এবং পরিপুষ্ট হয় না। ফলের আকার ছোট, বিকৃত, কম রস, তিক্ত স্বাদ এবং আকার অসমান হয়। সাধারণত ২১ ডিগ্রী-২৪ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় এই রোগের প্রদুর্ভাব বেশি হয় এবং ২৬ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রার উপরে গেলে সুপ্ত অবস্থায় থাকে।

প্রতিকার- ১-গ্রীনিং রোগ মুক্ত চারা/কলম দ্বারা বাগান সৃজন করা। ২-বিদ্যমান বাগান যথাযথ পরিচর্যার ব্যবস্থা করা। ৩-সার ও বালাই নাশক প্রয়োগ, আগাছা দমন এবং সেচ ও নিষ্কাশন ব্যবস্থা যথাসময়ে করা। ৪-এক কেজি নিম বীজ পিষে,৭৫ গ্রাম গুড়া সাবান,১০ লিটার পানি একত্রে মিশিয়ে ১ রাত রাখার পর, ৭০-৮০ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় ২-৩ ঘন্টায় ফুটিয়ে ঠান্ডা করে ১০ দিন পর পর ৩-৪ বার প্রয়োগ করা। ৫-নতুন পাতা গজানো শুরু হলে ১৫ দিন অন্তর অন্তর তিনবার এডমায়ার ২০ এসএল ০.৫ মিঃলিঃ বা কিনালাক্স ২৫ ইসি ২ মিঃলিঃ প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে গাছে স্প্রে করতে হবে। ৬-আক্রান্ত গাছের ডাল-পালা কেটে নষ্ট করে ফেলা। অধিক সংক্রমণ হলে আক্রান্ত গাছ উঠিয়ে পুড়ে ফেলা পরবর্তীতে নতুন গাছ প্রতিস্থাপন করা।

৩/গামোসিস রোগ-রোগাক্রান্ত গাছের কান্ড ও ডাল বাদামী বর্ণ ধারণ করে। আক্রান্ত ডালে লম্বালম্বি ফাটল দেখা দেয় এবং ফাটল থেকে আঠা বের হতে থাকে। আক্রান্ত ডালের পাতা হলুদ হয়ে যায় গাছ ফুলে যাওয়া উপসর্গ দেখা দেয় এবং ডাল উপর দিক থেকে মরতে থাকে। কান্ড বা ডালের সম্পূর্ণ বাকল রিং আকারে নষ্ট হয়ে গাছ মারা যায়। মাটিতে অতিরিক্ত পানি জমে গেলে, কান্ডের কিছু অংশ মাটির ভিতর ঢুকিয়ে চারা লাগালে এ রোগের প্রার্দুভাব বেশি হয়।

প্রতিকার- ১-দ্রুত পানি নিষ্কাশিত হয় এরূপ স্থান নির্বাচন করা। ২-আক্রান্ত গাছের দ্রুত পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা করা। গাছকে সবল ও সতেজ রাখা ও কোন প্রকারে পানি গাছের আক্রান্ত স্থানে স্পর্শ না করা। ৩-গাছের ৩৫-৪০ সেঃমিঃ উচ্চতা রুটস্টক করা। ৪-গাছে আঘাতজনিত ক্ষত এড়িয়ে চলা। ৫-গাছের ক্ষতিগ্রস্থ অংশের ছাল ও বাদামী রঙের পঁচা কাঠ ধারালো ছুরি দিয়ে ছেঁচে ফেলে উক্ত অংশে বর্দোপেষ্ট লেপে দিতে হবে। ২৫০ গ্রাম তুঁতে (কপার সালফেট) ও ২৫০ গ্রাম চুন ১ লিটার পানিতে মিশিয়ে বর্দোপেষ্ট তৈরী করা যায়। এ পেষ্ট তৈরির ১২ ঘণ্টার মধ্যে ব্রাশের মাধ্যমে ডালের কাটা অংশে প্রয়োগ করতে হবে। ৬-অথবা, একটি ধারালো ছুড়ি দিয়ে রোগাক্রান্ত অংশ ছেঁচে ফেলে উক্ত অংশে রিডোমিল এমজেড -৬৮ পেষ্ট (১ লিটার সরিষা তেলে রিডোমিল এমজেড -৬৮, ২০ গ্রাম মিশিয়ে পেষ্ট তৈরি করা যায়।)

৪/ড্যাম্পিং অফ রোগ-লেবু জাতীয় ফলের নার্সারীর জন্য এটি একটি মারাত্মক রোগ। সাইট্রাসের ডাম্পিং অফ প্রায়শই Rhizoctonia solani দ্বারা সৃষ্ট হয়। তবে Phytophthora Spp দ্বারা ডাম্পিং অফ সাধারণত মাটি থেকে চারা উত্তোলনের পর, চারা রোপণের পরই হয়। বীজ গজানোর পূর্বে বা পরে উভয় সময়েই এ রোগের আক্রমণ হতে পারে। এ রোগের আক্রমণে চারা গোড়ার দিকে পঁচে যায় এবং চারা মরে যায়। বর্ষা মৌসুমে এ রোগের প্রাদুর্ভাব বেশি হয়।

প্রতিকার- ১-বীজ বপনের পূর্বে এগ্রোসিন দ্বারা বীজ শোধন করতে হবে। ২-বীজতলায় প্রয়োজনের অতিরিক্ত সেচ না দেয়া, এবং দ্রুত পানি নিস্কাশনের ব্যবস্থা করা। ৩-বীজ বপনের আগে বীজতলায় পঁচা খৈল(৬০ গ্রাম প্রতি বর্গ মিটারে) প্রয়োগ করা। ৪-বীজতলায় চারা রোপণের আগে প্রতি বর্গমিটার স্থানে ৫ গ্রাম হারে ট্রাইকোডারমা ভিরিডি প্রয়োগ করুন। ৫-আক্রান্ত গাছের পাতায় ও কান্ডে মেনকোজেব (৬৪%) + মেটালেক্সিল (৮%) গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন: রিডোমিল গোল্ড এমজেড ৬৮ ডব্লিউজি/ মেটারিল ৭২ ডব্লিউপি/ মেক্সজিল ৭২ ডব্লিউপি/ সাজিদ ৭২ ডব্লিউপি/ মেনকোসিল ৭২ ডব্রিউপি/ হেমাক্সিল এমডেড ৭২ ডব্লিউপি যেকোন একটি ছত্রাকনাশক প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম হারে ৫ দিন পর পর ৩ ম্প্রে করুন।


Author : Masud

Apr 10 2022

365 Views
Leave a Comment
Reviews (1)

Admin

9 months ago

উপপকারী পোষ্ঠ